শরত্চন্দ্র পন্ডিত
(দাদাঠাকুর) (১৮৮১-১৯৬৯)
ইংরেজীতে “ প্যালিনড্রোম” বা বাংলায় উভমুখী
শব্দ বলে একটা কথা আছে। সোজা বা উল্টো, যে দিক থেকেই
পড়া যাক না কেন, ব্যাপারটা একই থাকবে।
নবীন, কনক, নন্দন, দেবী দে এবং
মহিম—এই পাঁচটি উল্লেখ করা নামের মধ্যে বৈশিষ্ট্য কী? প্রত্যেকটি
তিন অক্ষরের ঠিকই, কিন্তু! প্রত্যেকটি নামই উভমুখী অর্থাৎ সামনে ও পিছন থেকে
উচ্চারণ হবে একই। এই ধরনের উভমুখী শব্দ বা বাক্যকে বলা হয়ে থাকে প্যালিনড্রোম (Palindrome)। গ্রিক শব্দ ‘প্যালিনড্রোমাস’ নামক শব্দ
থেকে প্যালিনড্রোম কথাটা এসেছে।
‘প্যালিনড্রোমাস’ নামক শব্দের অর্থ
হল উভমুখী বা বিপরীতমুখী। পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেক ভাষাতেই এই ধরনের শব্দ
বা বাক্য পাওয়া যাবে। প্যালিনড্রোমের কথা মাথায় রাখলে এই ধরনের বহু শব্দের
মুখোমুখি হতে পারি।
বাংলায় নামের
ক্ষেত্রেও প্যালিনড্রোম শব্দের দেখা পাওয়া যায় যেগুলো কিছুটা লম্বা। সুবললাল
বসু, রমাকান্ত কামার, সদানন দাস, রায়মণি ময়রা, নিধুরাম
রাধুনি, হারান রাহা প্রভৃতি। এ ছাড়াও বিভিন্ন
অর্থবহ প্যালিনড্রোম শব্দ বা বাক্য রয়েছে, যেমন—মরম, মলম, দরদ, জলজ, বনমানব, নবজীবন, সহিস, কালিকা, সরেস, তফাত, বাহবা, সন্ন্যাস, সন্ত্রাস, নরুন, বই চাইব, নাম লেখালেম
না, বিকল্প কবি, তুমি কি মিতু, ঘুরবে রঘু, মার কথা থাক
রমা!
শরৎচন্দ্র
পণ্ডিতের জন্মসাল ১৮৮১ ( এটা ১৮৮০ বলে অনেক জায়গায় ভুল লেখা আছে )এই
সালটা, সোজা
বা উল্টো, যে দিক থেকেই দেখা যাক না কেন, সেটা ১৮৮১
সালই থাকবে।
দাদাঠাকুর বা
শরৎচন্দ্র পণ্ডিতের জন্মসালটাই “ প্যালিনড্রোম”।
১২৮৮
বঙ্গাব্দের ১৩ ই বৈশাখ তাঁর জন্ম। আবার তাঁর প্রয়াণও সেই ১৩ ই বৈশাখ।
১৩ ই বৈশাখ টাও একটা বেমক্কা “ প্যালিনড্রোম”!
আজকালকার “ পেড নিউজ” যুগে ( এখনও
এটা সন্দেহ, তবে কাজ- কারবার দেখলে প্রমাণিত বলেই মনে হয়।) এই রক্তমাংসের দাদাঠাকুর বা শরৎচন্দ্র
পণ্ডিতের ৮৮ বছর ধরে, ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ঘোরাফেরা ছিল, এই “রঙ্গ ভরা বঙ্গ ভূমিতে”, এটা বোধহয়, লজ্জার
খাতিরে মৌখিক ভাবে স্বীকার না করলেও. বিশ্বাস করতে অনেকেরই কষ্ট হবে।
করারই কথা!
কোনো ব্যক্তির আর বিশ্বাস যোগ্যতা আছে বলে আম জনতা আর বিশ্বাসই করতে চায় না।
এই সময়ে, যখন
বিতর্ক চলছে, অপছন্দের সংবাদ, ব্যঙ্গচিত্র নিয়ে, যখন সাংবাদিকরা
সাংসদ সদস্য হচ্ছেন, স্তাবকতার পুরস্কার হিসেবে, তখন ২৬/০৪/২০১২
ইংরেজী মতে তাঁর ১৩১ তম জন্মদিন পেরিয়ে গেল নিঃশব্দে। ১৩১ ,এই
সংখ্যাটাও প্যালিনড্রোম।
দাদাঠাকুর (শরৎচন্দ্র
পণ্ডিত) প্যালিনড্রোমের প্রতি বিশেষ আকৃষ্ট ছিলেন। তাঁর ‘বিদুষক’ পত্রিকায়
তিনি বহু প্যালিনড্রোম সৃষ্টি করে বাংলাভাষায় প্যালিনড্রোমকে সমৃদ্ধ
করেছেন। কাক কাঁদে কাঁক কা, চেনা সে ছেলে বলেছে সে নাচে, তাল বনে নেব
লতা -এইসব দাদাঠাকুর সৃষ্ট অমর প্যালিনড্রোম। তাঁর সৃষ্ট ‘কীর্তন মঞ্চ
পরে পঞ্চম নর্তকী’ সম্ভবত বাংলাভাষায় সর্বাধিক জটিল ও সর্বাধিক
শব্দ সমন্বিত প্যালিনড্রোম।
সমাজপতিদের
অনাচারের বিরুদ্ধে কলম ধরে তিনি লিখেছিলেন:-
সমাজ সমাজ
শুনে শুনে কানটা হলো ভোঁতা
খুঁজে কিন্তু
পাই না দেশে সমাজ আছে কোথা!
এই লেখাটার
শিরোনাম ছিল:-
সমাজনেতার
ভ্যালু= জিরো
ইংরেজী, সংস্কৃত, বাংলা আর
হিন্দিতে তাঁর অগাধ জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনচেতা দাদাঠাকুর কোনোদিন
চাকরীর দিকে পা বাড়াতে চান নি।
২২ বছর বয়সে
মাত্র ৪৬ টাকায় একটা পুরোনো প্রেস কিনে মুর্শিদাবাদের জঙ্গীপুর মহকুমায়
রঘুনাথগঞ্জের দফরপুরে “পণ্ডিত প্রেস” চালু করেন।
দাদাঠাকুরকে
জিজ্ঞেস করা হয়েছিল:- আপনার প্রেসের নাম “পণ্ডিত প্রেস” কেন?
উত্তরে তিনি
সহাস্যে বলেছিলেন:- ,"হবে নাই বা কেন? বস্তু যখন খন্ড খন্ড হয় তখন তাকে
বলি খন্ডিত। আমি যেখানেই যাই সব কাজ করি পন্ড, তাই আমি পন্ডিত ,এই জন্য“পণ্ডিত প্রেস” ।"
কিভাবে তিনি
সব “কাজ” পণ্ড করতেন
তার একটা নমুনা দেখা যাক!
“পণ্ডিত প্রেস” থেকে বেরুত “জঙ্গীপুর সংবাদ”। এই পত্রিকার প্রধান আয়ের উৎস ছিল- মুন্সেফ আদালতের
বিজ্ঞাপন। কিন্তু তিনি সরকারকে আক্রমণ করতে ছাড়েন নি! মহুকুমা
হাকিমের এক অন্যায়ের বিরুদ্ধে লিখেছিলেন:-
চোরে চোরে
মাসতুতো ভাই
হাকিমে
মুনসেফে কেসতুতো ভাই
বর্তমান
সংবাদপত্রের মালিক বা সাংবাদিকরা দুঃস্বপ্নেও এইসব লেখার কথা ভাবতে পারবেন বলে মনে
হয় না।
একবার তাঁর
প্রতিবেশী কার্ত্তিক চানাচুরওয়ালার ত্রৈমাসিক পুরকর বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেল।
দাদাঠাকুর কার্তিকের হয়ে দরখাস্ত দিলেন। কোনো কাজই হলো না। বরং ছয় আনা(।৵০)
থেকে বেড়ে দেড় টাকা (১।।০) হয়ে গেল।
সুযোগ ধরা
দিল যেচে এসে । পুরসভার চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে একটি পদ খালি হলে, পৌরসভাতে
উপনির্বাচনের ঘোষণা হল।
দাদা ঠাকুর
কার্তিককে সেই নির্বাচনে দাঁড় করিয়ে দিলেন। ছড়া ছাপা হল “জঙ্গীপুর সংবাদ”এ:-
ভোট দিয়ে
যা---আয় ভোটার আয়
সুদ দিলে
টাকা দিবো ফি দিলে উকিল হব
চাল দিলে ভাত
দেব মিটিংএ যাব না
অবসর পাব না
কোনো কাজে লাগবো না
যাদুর কপালে
আমার ভোট দিয়ে যা!
কার্ত্তিক জিতল।
কিন্তু অভিজাত পুরপিতাদের আর জাত- কুল- মান বলে কিছুই থাকল না! ছ্যা ছ্যা! একটা
চানাচুরওয়ালার কাছে হার!!!
তারা প্রেসিডেন্সী
কমিশনারের কাছে গিয়ে একযোগে পদত্যাগ করবেন বলে হুমকি দিলেন। আবার দাদাঠাকুর নামলেন
আসরে। প্রেসিডেন্সী কমিশনারকে কোলকাতায় গিয়ে বুঝিয়ে বলাতে, আসল
ব্যাপারটা বুঝে কমিশনার সাহেব, ক্যালকাটা গেজেটে কার্ত্তিকের নাম বের করে দিলেন।
মহুকুমা হাকিম পরে একদিন গেজেটের কপি নিয়ে স্বয়ং কার্তিকের হাতে দিয়ে
অভিনন্দন জানালেন আর মহুকুমা আদালতের স্থানীয় ছোটখাটো মামলার তদন্তের ভার
কার্ত্তিকের ওপর সঁপে দিলেন।
অভিজাত
পুরপিতাদের আর জাত- কুল- মান, সব চুপসে গেল।
মদ্যপান
বিরোধী একটা কাগজ বের করলেন বোতোলের আকারে। নাম দিলেন “ বোতল পুরাণ”!!!!
প্রতি
সপ্তাহে রঘুনাথ গঞ্জ থেকে কোলকাতায় এসে হাতিবাগানে নেচে নেচে ফেরি করতেন ঐ কাগজ।
সাথে থাকতো “ বিদূষক” বলে আরও একটা কাগজ।
একদিন তাঁর
পরিচিত একজন তাঁকে নিয়ে এল আর্ট থিয়েটারের ম্যানেজার অপরেশ মুখোপাধ্যায়ের ঘরে। সে
ঘরে আড্ডা দিতেন অপরেশ বাবু, জীবন বাবু, তিনকড়ি চক্রবর্তী, প্রবোধ গুহ, দানী বাবুরা।
।
দাদাঠাকুরকে
দেখে দানী বাবু হাত তুলে নমস্কার করে বললেন, "আজকাল আর চোখে ভাল দেখি না। আমার
প্রনাম নেবেন। "
দাদাঠাকুর
দানী বাবুর পাশে বসে গল্প জুড়ে দিলেন।
তাই দেখে
তিনকড়ি বাবু বললেন," পন্ডিত মশাই, আমাদের দিকেও একটু কৃপাদৃষ্টি নিক্ষেপ করুন।"
দাদাঠাকুর হাসতে
হাসতে উত্তর দিলেন,"গরীব ব্রাহ্মণে দানী দেখলেই তাঁর কাছে যাই। আপনার
ও তিনটি মাত্র কড়ি একমাত্র বামুনের হুঁকায় লাগানো ছাড়া আর কোনো কাজে
লাগে না।"
বঙ্গ “বিদূষক” দাদাঠাকুরের
আরও একটা গুণ ছিল- হাজির জবাব বা ইংরেজীতে যাকে বলে “ রিপার্টি”।
তার কিছু
নমুনা দিচ্ছি:-
দাদাঠাকুরকে
তাঁর পরিচিত একজন জিজ্ঞাসা করলেন, " আপনি রবি ঠাকুরকে দেখেছেন
?"
দাদাঠাকুর
উত্তরে বললেন, "না দেখিনি, তবে দেখা হলে বলতুম আপনি যেমন ঠাকুর, আমিও তেমন
পন্ডিত ।"
*******
একবার নলিনী
সরকারের বাড়িতে এসে দাদাঠাকুর বল্লেন," বুঝলে হে নলিনী তোমাদের এই শহর কলকাতা
বড় অদ্ভূত।"
নলিনীকান্ত
বল্লেন,"কেন
এই শহরের হলটা কি?"
দাদাঠাকুর বল্লেন,"হবে আবার কি? রোজ যা
হচ্ছে! পাঁজিতে লেখা বছরে একদিন রাস, একদিন ঝুলন।
কিন্তু এই শহর কলকাতায় নিত্য রাস, নিত্য ঝুলন। "
নলিনীকান্ত -
" কোথায় দেখলেন নিত্য রাস আর নিত্য ঝুলন?"
দাদাঠাকুর -
" কেন তোমাদের ট্রামে বাসে যেমন রাস তেমন ঝুলন।"
*******
একবার নলিনীকান্ত
সরকারের বাড়ি দাদাঠাকুর এসেছেন, তাঁর মেয়ের জন্মদিনে। ছানার ডালনা পরিবেশন করা হচ্ছে।
নলিনীকান্ত
একটু রসিকতা করলেন - " দাদা একটু গরুর ছানার ডালনা দিই?"
সঙ্গে সঙ্গে
দাদাঠাকুর বল্লেন," দে ভাই , গরুর ছানার `অকেশনেই`তো এসেছি।"
*******
দাদাঠাকুর আর
নলিনীকান্ত সরকার একদিন পাশাপাশি ঘুমোচ্ছেন।
হঠাৎ গভীর
রাত্রিতে নলিনীকান্তকে জাগিয়ে দাদাঠাকুর বল্লেন," ওরে নলিনী,একটা বড় জিনিষ
আবিষ্কার করেছি। নলিনী পন্ডিতের (সাহিত্যিক ও সাহিত্য পরিষদের চির সদস্য)
সব সম্পত্তি তোর আর আমার।"
ঘুম ভাঙ্গা
চোখে নলিনীকান্ত- "কি করে হবে?"
দাদাঠাকুর
-" কেন তুই নলিনী আর আমি পন্ডিত ! দুজনে মিলে নলিনী
পন্ডিত।"
*******
বহরমপুর
পেৌরসভায় ভোট হবে । লড়াই দুজন সদস্যের মাঝে ।
একজন
রমনীমোহন, অন্যজন নীলমণি ভট্টাচার্য্য । দুজনেই দাদাঠাকুরের সুপরিচিত ।
ভোটের আগে
দাদাঠাকুর বল্লেন," রমনীর জয় হবে আর নীলমণি হেরে যাবে ।"
ভোটের ফল বের
হলে দেখা গেল দাদাঠাকুরের কথাই মিলে গেছে ।
সবাই তখন
তাকে বল্লে, "এমনটা যে হবে সেকথা আপনি আগে থেকে জানলেন কিভাবে ?"
দাদাঠাকুর
বল্লেন, "এ
তো খুব সহজ, রমনীর (Raw
Money-র) সাথে নীলমণি (Nil Money) পারবে কেমন
করে ?"
একদিন এক ধনীর
বাড়ি নিমন্ত্রণ খেয়ে পরদিন ছাপাখানায় এসে একটা ঢেঁকুর তুলে নলিনীকান্ত সরকারকে
বল্লেন,"একটু
তামাক সাজ, শরীরটা আজ ভালো নেই ।
নলিনীকান্ত
জিঞ্জাসা করলেন, " কেন আবার কি হল?"
দাদাঠাকুর
বল্লেন," কালকের
ঐ ব্রাহ্মণ ভোজনের জের, সারা রাত্রি পেট্রিয়ট হয়ে বিছানায় ছটফট করেছি । "
নলিনীকান্ত -
"পেট্রিয়ট হয়ে , সে আবার কি ?"
দাদাঠাকুর -"পেটের মধ্যে
রায়ট বাধলে লোকে পেট্রিয়ট হয় । আর বলিস কেন, পোলাও, লুচি ,মাছ, মাংস , মন্ডা-মিঠাই
সব পেটের মধ্যে ঢুকে পড়ায়, সেই সব অপরিচিতদের দেখে , যারা স্থায়ী
বাসিন্দা, ডাল-ভাত, শাক-চচ্চড়ি একত্রে উচৈঃস্বরে Who are you. Who are you? করে
রায়ট বাধিয়ে দিল । সারা রাত্রি পেটের মধ্যে ভারি অশান্তি । তোর কাছে যখন
এলুম তখনও Who are you? (ঢেঁকুর) বলে একবার হাঁক ছাড়লে ।"
রামকুমার
চট্টোপাধ্যায় তখন সবে নাম-টাম করতে আরম্ভ করেছেন। রেডিওয় প্রোগ্রাম ছিল
গানের। গান করে বেরিয়েই, দেখেন শরত্চন্দ্র পন্ডিত (দাদাঠাকুর) রেডিও স্টেশনে ঢুকছেন। দাদাঠাকুর
রামকুমারকে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, "তোমাকে
তো ঠিক চিনলাম না!" রামকুমার জবাব দিলেন, 'আজ্ঞে, আমি গাই'। দাদাঠাকুরের প্রশ্ন, "অ, তা কত সের
দুধ দাও?'
দাদাঠাকুরের
রেডিওর প্রোগ্রাম শেষ হবার মুখে , পরের প্রোগ্রাম বাংলা খবর। দাদাঠাকুর
আজকের মতন এই বলাতেই কাঁচের ওদিক থেকে প্রোগ্রাম শিডিউলার গোছের কেউ হাত
নাড়িয়ে দাদাঠাকুরকে জানালেন নিউজ রিডারের তৈরী হতে আরো মিনিট খানেক
দেরী আছে।
দাদাঠাকুর এক
ঝলকে সেটা বুঝে নিয়েই বলতে থাকলেন -
এর পরে
হবেই সংবাদ। তোমরা সবাই জানো কি সংবাদকে ইংরিজিতে NEWS কেন বলা হয় ? কারণ North , East, West আর South প্রতিটি দিক
থেকে লোকজনের আর দেশদশের খবর পরিবেশন করা হয় সংবাদে !
রবীন্দ্রনাথ
বলেছিলেন:-
কোনদিন এত
বুড়ো হবো নাকো আমি ।
হাসি
তামাশারে যবে কবো ছ্যাবলামি ।।
দাদাঠাকুর
কোনদিন ছ্যাবলামি করেন নি, হাসি তামাশার মধ্যে দিয়ে সমাজের উপকার
করেছেন !
দাদা ঠাকুরকে
দেশেবিদেশের তরফ থেকে রইল, সশ্রদ্ধ প্রণাম !
তথ্যঋণ, সূত্র:-
হারাধন চৌধুরী ( বর্তমান), ইন্টারনেট এবং প্রয়াত বুজুদা ( দুর্গাচরণ সেন-মালদা, সিপিআই, মালদা
জেলার প্রাক্তন সম্পাদক), দাদাঠাকুরের সঙ্গে যাঁর সাক্ষাৎ পরিচয় ছিল ।
2 comments:
khhub bhalo laglo lekhata pore, aajkal onekey jane naa dadathakur k chilen
আমার লেখা থেকে ( আনন্দবাজার ) পুরো টুকে দিলেন?
Post a Comment