আমি আর বাবা গিয়েছিলাম, মেয়ে দেখতে । খুব একটা কথা বার্তা আমার সাথে হয় নি "ওনার" ।
বাবা, ফাদার নং টু এবং মেয়ের দিদিমা, সবাই লেগে পড়লেন----- বারেন্দ্র বংশ নিয়ে ।
দেখা গেল, মেয়েটি সম্পর্কে আমার ভাগ্নি ।
ক্ষী ক্ষেলো !
তার পর হিসেব করে দেখা গেল--------- পাঁচ পুরুষ পেরিয়ে গেছে, তাই বিবাহ অনুমোদন যোগ্য ।
বাবা হেসে বলেছিলেন :- পাঁচ পুরুষ না পেরুলেও এই বিয়েটা দিতাম ।
ফাদার নং টু একটু বিষ্মিত হলেন !!!!!
বাবার উত্তর ছিল - ধরে নিন আমরা তামিল ব্রাহ্মণ। ওদের তো মামা - ভাগ্নি তে বিয়ে হয় ।
এদিকে মেয়ের দিদা আর আমার বাবার কমন ভাগ্নে বেরিয়ে গেলেন------- প্রয়াত চারু মজুমদার। ( আরেক বারিন্দির )
বাবা তখনই বিয়েটা ফাইনাল করে দিলেন ।
উঠে আসার সময়--- মেয়ের দিদা বললেন, আমার বড় নাতনী সুন্দর গান গায় । রবীন্দ্র সঙ্গীতে ডিপ্লোমা আছে, একটু শুনুন ।
মেয়ে তো লজ্জায় গানই গাইবেন না ।
ফাদার নং টু আবার রামকৃষ্ণ মিশনের দীক্ষা প্রাপ্ত ।
অবশেষে মেয়ে গাইলেন :- ভজ রামকৃষ্ণ নাম ......................
No comments:
Post a Comment