আমার এক তরুণ লেখক বন্ধুর (০৫/০৯/২০১৩) ষ্টেটাস ছিল গত বছরে
-
প্রথাগত শিক্ষা যাঁরা দেন, তাঁদের
বাইরেও কিছু শিক্ষক থাকেন । বিড়ি/ সিগারেট খাওয়াতে হাতে খড়ি দেওয়ার মান্যবরকে তো
শিক্ষক বলাই যায় ।
কি ভাবে আসব পান করতে হবে এবং তার রকম ফের কি হবে সেটা
যাঁরা জানিয়ে দেন , তাঁদেরকেও অনায়াসে বলা যায় শিক্ষক ।
“টিচার্স” নামক একটি বিদেশী আসবের চিত্র দিয়ে যাঁরা শিক্ষক দিবসকে পালন করছেন তাঁরাও
শিক্ষক এবং আমার কাছে প্রাতঃস্মরণীয় ।
ফেসবুকে এবং এর বাইরেও কিভাবে “ নোংরামি” করা যায় ,সেটাও যখন শিখি, তখন
তাঁদের প্রতি শিক্ষকের শ্রদ্ধায় আমার মাথা নত হয়ে আসে ।
শিক্ষকদের মার দেবার ব্যাপারে যারা অগ্রণী, তারাও শিক্ষা দেন মেরে ।
------------------------
বিজয়গড় শিক্ষানিকেতনের প্রধান শিক্ষক- প্রয়াত প্রবোধ চন্দ্র
মিত্র, শশাঙ্ক বাবু, হিমাংশু
বাবু, বিজন বাবু, রতন বাবু, প্রিয়তোষবাবু-
এঁদের কাছে আমি ঋণী ।
ছাত্রদের যে পুত্রতুল্য ভালবাসা যায়, সেটা এঁদের কাছ থেকেই জেনেছি ।
-
কর্ম জীবনে, প্রচুর শিখেছি প্রয়াত সমীর সান্যাল, জোৎস্নাদা, শ্রী হেমেন রায়, শ্রী অরূপ
মজুমদারের কাছ থেকে ।
রাজনৈতিক গুরু – প্রয়াত দীনেশ মজুমদার, প্রয়াত দুর্গা পদ সেন ( বুজুদা) ।
সর্বোপরি আমার পিতৃদেব- প্রয়াত রামনারায়ণ ভট্টাচার্য্য, তিনি আমার শিক্ষক, বন্ধু এবং পথপ্রদর্শক ছিলেন ।
এঁদের কারোর ঋণ শোধ করতে পারবো না ।
====
- সো? চিয়ার্স- টিচার্স !!!!
No comments:
Post a Comment